Pages

Wednesday, February 25, 2015

নিয়মিত লেখার অভ্যাস ও মানসিক স্থিতিশীলতা

আমি কিছুদিন থেকে (অক্টোবর ২০১৪ হতে ফেব্রুয়ারি ২০১৫ পর্যন্ত) কোন কিছু লিখতে পারছিলাম না।সমস্যাটি কি তাও ধরতে পারছিলাম না। অথচ প্রায় দুই বছর প্রতি সপ্তাহে বা মাসে কিছু না কিছু লিখে যাচ্ছিলাম। এরূপ  না লিখতে পারার কারণ অলসতা না অন্য কিছু তাও বুঝতে পারছিলাম না। অবশ্য মাঝে মাঝে লেখকদের এরকম হয়। কিন্তু আমি তো সেরকম লেখক না যে আমার লেখায় সাময়িক বন্ধ্যত্ব আসবে। সময় নেই তা বলার অবকাশ নেই। কারন অফিসের কাজ ৮০% সন্তুষ্টি নিয়ে দ্রুত শেষ করি। নিয়মিত শেষ করি। “পেন্ডিংশব্দটা আমি চেষ্টা করি সব সময় উপেক্ষা করতে।“Do it now” ফর্মুলায়  কাজ শেষ করতে সচেষ্ট থাকি। এমন অনেক কাজ থাকে যা পেন্ডিং করার প্রয়োজন হয়। সে সকল পেন্ডিং কাজ পুনরায় জাগ্রত করতে  আমি আমার সহকারীদের সহায়তা নেই। তাদের এমনভাবে ফাইলিং করতে বলি যাতে পুনরায় এ বিষয়ে আমি ব্যবস্থা নিতে পরি। স্মাট ফোনের এ্যানরয়েড প্রোগ্রামের এসএমএস সিডিওলার রিমাইন্ডারের চমৎকার কাজ করে। আপনি নির্দিষ্ট সময়ে নির্দিষ্ট এসএমএস কাউকে দিতে চাইলে, আপনি তা আগেই কম্পোজ করে নিতে পারেন। তারপর তারিখ ও সময় সেট করে নিলেই কাজ হয়ে গেল।এ ধরনের এসএমএস পাঠানোর আরো অনেক অ্যাপস গুগল প্লে স্টোরে পাওয়া যাবে। শুধু কষ্ট করে খুঁজে নিলেই হল।
আমি একজন মটিভেটরের কিছু লেকচার শুনেছিলাম আর তা হল। প্রতিদিন আমরা যদি সকাল বেলা ৫০০ শব্দ নিয়মিত লিখি তবে লেখক হওয়াটা তেমন কঠিন কিছু নয়। বিষয়টা হল নিয়মিত ও করতে ইচ্ছে করা। অসফল ব্যক্তিরা মনে হয় নিয়মিত শব্দটা মানতে চায় না। আমি আমার প্রথম জীবনে এ ধরনের ভুল করেছিলাম। তার জন্য আমাকে কিছু খেসারত দিতে হয়েছিল। এখনও খেয়াল খুশি মত করি বলে সমস্যা হয়। যখন যেটা খুশী করতে চাওয়াটা ভাল কিন্তু নির্দিষ্ট কাজ নিয়মিত না করলে উন্নতি বিঘ্নিত হয়।
আলোচনাটা শুরু করেছিলাম আমার লেখার বিষয়ে। আমি লিখতে পারছি না। আমার লেখাগুলো সাধারণত হয়, অনেকটা গভেষনা ভিত্তিক বা নানা রূপ সমস্যার প্রাবন্ধিক রুপায়ন। তাই প্রাসঙ্গিক বিষয় লিখতে পারি  নচেৎ টাইপ চলে না। অনেক সময় রাজনৈতিক উত্তালতায় লিখতে ইচ্ছে করে কিন্তু লিখি না। কারণ চাকুরীতে থাকা অবস্থায় লিখতে চাই না। আর লিখেই লাভ কি? কোন কাজে আসবে না। হয়তবা কিছু ব্যক্তিবর্গ লিখেন এবং বিরূপ অবস্থার মধ্যে পড়েন। আমার লেখার কোন টার্গেট গ্রুপ এখন পর্যন্ত নির্ধারণ করিনি। একটা লক্ষ্য আছে আর তা হল আমার ব্লগে আমার লেখাগুলো ক্রমাগতভাবে জমা করছি। যখনই সুযোগ পাই বন্ধু বান্ধবদের সাথে আমার ব্লগ শেয়ার করি। এছাড়া ভবিষ্যতে কোন বই প্রকাশ করার ইচ্ছে করলে আমার  ব্লগগুলো কাজে লাগাতে পারব। আমার  গভেষনাধর্মী ও বৈজ্ঞানিক লেখাগুলো হয়ত বা কালের পরিবর্তনে এডিট করার প্রয়োজন পড়বে।
যে কোন বিষয়ে লেখাটা তখনই সহজ যখন আমরা তা বাস্তবে প্রয়োগ করি। একজন কবি চারপাশের পরিবেশ থেকে তার কবিতার খোরাক খুঁজে পায়। একজন গল্পকার তার প্রতিদিনের খণ্ডিত দৃশ্যগুলি ভাষার সুন্দর ও সুললিত শব্দবিন্যাসে জীবন্ত করে তুলে। একজন উপন্যাসিক চার পাশের মানুষের জীবনটাকে তুলে ধরে শব্দের তুলির আচরে। আমি তাহলে কি তুলে ধরব। আমি কবিতা লিখি না। গল্প আসে না। উপন্যাস নিয়ে চিন্তা করিনি। যদি কবিতা, গল্প ও উপন্যাস কোনটি নিয়ে মাততে চাই তবে নিয়মিত পড়তে হবে।অথচ এ বিভাগে আমার পদচারণ নাই। আমার পদচারণ আছে তত্ত্বে ও তথ্যে, বিজ্ঞানে ও প্রযুক্তিতে, পারিপার্শ্বিক ও বৈষয়িক বিষয়ে। আমার বিচরণটা বিশাল কিন্তু পাঠক গোষ্ঠী সীমিত। স্কুল থেকে কলেজ পর্যন্ত কখনও বিনোদনের জন্য প্রবন্ধ পড়তাম না। গল্প ও উপন্যাস পড়তাম। অথচ আজ গল্প ও উপন্যাস থেকে কোন আনন্দ পাই না। সর্বশেষ কবে গল্প ও উপন্যাস পড়েছি মনে করতে পারছি না।
তবু হয়ত লিখে যেতে থাকব। কখন কোনদিন কেউ আমার দুই একটি লেখা পড়লেও পড়তে পারে,হুমায়ুন আহমেদের একটা সাক্ষাতকারে সে বলেছিল, তার লিখতে ভাল লাগত। তাই তিনি লিখতেন। লেখাটা কম কষ্টের নয়। আমি লেখাটা সরাসরি টাইপ করি। তারপর বার বার করে পড়তে থাকি,বারে বারে কারেকশন করতে থাকি। একবার একটা ইংরেজি লেখায় পড়ে ছিলাম ভাল লেখা হল তা যা অনেকবার এডিট করা হয়। তবে অনেক লেখালেখি যারা করেন তাদের কম এডিটিং প্রয়োজন হয়। তথাপিও বলতে দ্বিধা নেই যত এডিটিং তত ভাল লেখা। পরিশেষ আশা করব আমার লেখার আগ্রহ সমুন্নত রাখতে যে পরিমাণ দৃঢ়তা প্রয়োজন তা আমাকে অর্জন করতে হবে। হয়ত এতেই আমি সফল হতে পারব। সেই দিনটির অপেক্ষায় থাকলাম।

Sunday, February 22, 2015

স্বদেশী পণ্য ও দেশপ্রেম ভাবনা

আমার স্বদেশী দ্রব্যাদি ব্যবহারে বিশেষ প্রীতি আছে। আমি যখন ছোট। তখন বাবা, মা, ভাইবোন আত্মীয় স্বজন প্রায় সকলের মাঝে বিদেশী দ্রব্যাদির ক্রয় ব্যবহার করার একটা আগ্রহ দেখতাম। দেশের দ্রব্যে তাদের মন ভরত না। সেই ১৯৮০ সাল থেকে ২০১৫ সাল ৩৫ বছর পর আমার দেশের সকল দ্রব্যের মান দিন দিন অনেক উন্নত হচ্ছে। একসময় বাচ্চার জন্য বিদেশী ড্রায়াপার  ব্যবহার করতাম আজ দেশী কোম্পানির উন্নত ড্রায়াপার বাজারে পাওয়া যাচ্ছে। আমি দীর্ঘদিন ধরে দেশে উৎপাদিত নিত্য ব্যবহ্রত সামগ্রী যেমন: কসমেটিক্স, সাবান কাপড় ইত্যাদি ব্যবহার করছি। আগে ভারতীয় কাপড় চোপড় ক্রয় করা নিয়ে স্ত্রীর সাথে বিরোধ বাধত। এখন অবশ্য তা নেই। এখন  স্ত্রী বিশ্বাস করে দেশী কাপড়ই ভাল। এমন কি দেশী কাপড় কিনতে বেশী টাকা প্রয়োজন আর ভারতীয় কাপড় যথেষ্ট কমে পাওয়া যায়। ভারতীয় কাপড় টেকসই কম। ভারতীয় চকলেট খাবারে বাজার সয়লাব। এটা বাদ দিতে পারলে ভাল হত। বিদেশী খাবার সামগ্রী দেশে উৎপাদিত সামগ্রী থেকে মান সম্পন্ন হওয়ার কথা নয়। তবে কিছু সংখ্যক নীতি বিবর্জিত ব্যবসায়ী সততা বিনষ্ট করে মানুষের আস্থা অর্জনে ব্যর্থ হচ্ছে।
আমি যতই বিদেশী দ্রব্যাদি বর্জন করি না কেন, কয়েকটা দ্রব্যের ব্যবহার ছাড়তে পারছিলুম না। সেটা হল রেজার সেভিং ফোম। বাধ্য হয়ে জিলেট জেল বা ফোম দীর্ঘদিন যাবত ব্যবহার করে আসছিলাম। এটার দেশী কোন বিকল্প খুঁজে পাচ্ছিলাম না। কয়েকদিন আগে(২০১৪ সালের নভেম্বরে) আমাদের প্রতিষ্ঠানের ক্যান্টিনে একটা সেভিং ফোম পেলাম। নাম কুল(Kool) প্রথমেই ধারনা করলাম এটা ভারতীয়। পরে দেখতে চাইলাম। গায়েস্কয়ারলেখা দেখে মনটা খুশীতে ভরে গেল। আমার দীর্ঘ দুই যুগের চাহিদা মূহুর্তেই মিটে গেল। তড়িঘড়ি করে কিনে নিয়ে আসলাম। বাসার জিলেটের প্রায় শেষের পর্যায়ে থাকা জেলের কোটাটি ছুড়ে ফেলে দিলাম। বিকালে গেমসে যাওয়ার আগে (প্রয়োজন ছাড়াই) স্কয়ারের কুল ফোমটি দিয়ে সেভ করলাম। ম্যানথল থাকায় ভালই লাগল। মনে হল, অনেকদিন পর বহু আকাঙ্ক্ষিত একটা দেশী দ্রব্য ব্যবহার করছি। ঝটপট লিখে ফেলতে মনটা আকুপাকু করছিল। পড়ে মনে হল, আমি সাধারণত কোন কিছু রেজাল্ট না পেলে লিখি না। ঠিক করলাম তিনমাস  ব্যবহার করে লিখব। তিনমাস ধরে ব্যবহার করছি বিরূপ কিছু মনে হয়নি। তবে একটা বিষয় ফিল করছি। একই মাপের  জিলেট কনটেইনার যত তাড়াতাড়ি শেষ হয়েছে। এটা মনে হয়, তার চেয়ে ধীরে শেষ হচ্ছে। দামটা জিলেটের তুলনায় কম। ৪০০ গ্রাম বিগ সাইজ ২২৯ টাকা। ছোটগুলি যেমন ২০০ গ্রাম ১০০ গ্রাম আনুপাতিক হারে দাম বেশী। ৪০০ গ্রামের একটা ফোম কিনলে মনে হয় মাস পার হবে। আমার কুল ব্যবহারে কুল থাকার পর আমি আত্মতৃপ্তিতে আছি। তখন জানতে পারলাম আমার প্রতিবেশী একজন কর্মকর্তা এটা ব্যবহার শুরু করেছেন। মনে মনে তাকে শ্রদ্ধা জানালাম। 

ওয়েবসাইট: http://squaretoiletries.com/kool.php
আমার প্রতিনিয়ত ব্যবহ্রত আইটেমের মধ্যে বাকী থাকল রেজারটি। আশা করি কোন একদিন এটিও দেশের তৈরি পাব। এখনও  হয়তবা ভাল মানের দেশী রেজার আছে যা আমি জানিনা। হয়তবা দেশীগুলো মান সম্পন্ন হয়ে উঠেনি। কয়েকটা দিন দেরী  হতে পারে। যেদিন রেজারটি দেশী(সেফটি রেজার) কোম্পানির পাব সেটিও হবে আমার জন্য আরেকটি সুখের দিন। দেশের টাকা দেশে রাখার জন্য ব্যক্তিগত পর্যায়ে দীর্ঘদিন ধরে আমি আমার পরিবার টেলিটক নেটওয়ার্ক ব্যবহার করে যাচ্ছি। নেটওয়ার্ক-গত অনেক প্রতিবন্ধকতার পরেও। বর্তমান কালে গ্লোবালাইজেশনের যুগে দেশের জন্য অপ্রয়োজনীয় ভালবাসা হয়তবা অনেকের চোখে ফানি মনে হতে পারে।
দেশপ্রেম ভাবনার কিছু দিক আপনাদের সাথে শেয়ার করি। আমার মত ছাপোষা কর্মকর্তার দেশ প্রীতি অনেকটাই হাস্যকর। দেখুন, দেশ যারা চালান তাদের সন্তানরা-তো গ্লোবাল সিটিজেন। তার কারণ হয়ত আমাদের দেশের প্রতিহিংসার রাজনীতি। এটা স্বাভাবিক। নেতারা নিজেদের সন্তানদের নিরাপত্তার জন্য বিদেশ মুখি হন। আজ যদি আমেরিকায় ইউক্রেনের মত অবস্থা থাকত, তাহলে হয়ত ব্যারাক ওবামার সন্তানদের আমেরিকা ছেড়ে অন্য দেশে পাঠাতেন নিরাপদ আশ্রয়ে।
বর্তমান  আইটির যুগে জ্ঞান অর্জনের জন্য সুদূর চীনে যাওয়ার প্রয়োজন নেই। কারণ খান একাডেমীর বদলে আমেরিকার মানের পড়াশোনার লেকচার ভিডিও বাংলাদেশে পাওয়া যায়। ইটালিয়ান পিজার রেসিপির ভিডিও দেখে আমাদের সন্তানরাই  ঘরে বসে ইটালিয়ান পিজা তৈরি করে নিতে পারছে।। আমাদের অনেকের কাছে বিদেশ যাওয়ার প্রয়োজন নিরাপত্তার জন্য। অনেকের জন্য রুজি রুটির প্রয়োজনে নিকটজনকে দেশে রেখে বিদেশ যাওয়া। অনেকেই আছেন বহির্মুখী হন বিদেশের আদলে দেশকে গড়ার জন্য। তাদের প্রতি রইল শুভেচ্ছা।

সেই সাথে দেশের দ্রব্যাদি ব্যবহারে দেশের টাকা দেশে রাখার মানসিকতায় থাকলে আমাদের সন্তানদের জন্য না হোক তাদের নাতি/পুতিদের জন্য বাংলাদেশ হবে বসবাসের জন্য কাঙ্ক্ষিত ভূমি। যেখানে প্রবাসীরাও ফেরত আসার জন্য বিচলিত থাকবে। আমাদের প্রবাসীরা প্রবাসে থাকলেও অনেকেই তাদের নিত্য ব্যবহার্য পণ্য দেশ থেকেই সংগ্রহ করেন এটাও দেশপ্রেমের অনন্য দৃষ্টান্ত। আমরা সকলে আশাবাদী আরো কিছুদিন পর আমাদের দেশ বসবাসের জন্য নিরাপদ হবে। কারণ আমাদের সচেতনতা আরো বাড়বে নেতৃত্বে প্রতিহিংসা হ্রাস পাবে। আমাদের দেশ প্রেমের পাশাপাশি আমরাও স্বদেশী পন্য কিনে হব ধণ্য।

Friday, February 13, 2015

আমার ভাল লাগা ও আমার দক্ষতা

আমরা সবাই কিছু না কিছু অভ্যাসআগ্রহ ও শখ নিয়ে আমাদের জীবন এগিয়ে নিয়ে যাই। জীবন হল প্রবহমান নদীর মত এগিয়ে যায়। কেউ কিছু করলেও সময় যাবেনা করলেও সময় যাবে। কিন্তু সময়টাকে ব্যবহার হল মুখ্য বিষয়। অনেকের মত আগাগোড়াই আমার আগ্রহ হল বই পড়া। আমি সারা জীবন অনেক বই পড়েছি। এখনও পড়ে যাচ্ছি। এক সময় কাগজের বই পড়তাম আজ ডিজিটাল বই পড়ি। কয়েক দিন ধরে মনে পড়ছে আমি অনেক বই পড়েছি। কি কি বিষয়ে বই পড়েছি আর কি কি বিষয়ে গভেষনা ও অনুশীলন করেছি তার তালিকা না করলে স্মৃতির হার্ডডিস্ক থেকে আমার জ্ঞান ও বিদ্যাগুলি পুনরায় ব্যবহার করা দূরহ হবে। এখানে আমি যে সমস্ত বিষয়ে জ্ঞান অর্জন করেছি তার তালিকা করলাম। এটা বিষয় বস্তু ও সময় অনুযায়ী নয়। যখন যা মনে পড়ছে তাই লিপিবদ্ধ করছি।
১ম পর্ব:
১. সোলার প্যানেল
২. সোলার চার্জার
৩. সোলার পাম্প
৪. সোলার ক্যানেল টপ
৫. ইনভার্টর
৬. গ্রিড টাই সিস্টেম।
৭. বায়োগ্যাস
৮. উইন্ড মেইল
৯. সিএনজি
১০. এলপিজি
১১. বৃষ্টির পানি ধারণ ও ব্যবহার।
১২.  ড্রীপ ইরিগেশন সিস্টেম।
১৩. পানি বিতরণ ব্যবস্থা ও সাবমারসিবল পাম্পের ব্যবহার।
১৪. ইসলাম ধর্ম
১৫. খ্রিস্টান ধর্ম
১৬. ইহুদীর ধর্ম
১৭. কাদিয়ানী
১৮. হিন্দু
১৯. মাইক্রো হাইড্রো প্রজেক্ট
২০. টাইডাল হাইড্রো প্রজেক্ট
২১. বায়োমস ইলেক্ট্রিসিটি
২২. প্রাথমিক চিকিৎসা।
২৩. ওয়ার্ড-প্রেসে ব্লগ তৈরি
২৪. ব্লগ স্পটে ব্লগ তৈরি
২৫. ওয়ার্ড প্রেস কাজ
২৬. এক্সেলে কাজ
২৭. পাওয়ার পয়েন্টে কাজ
২৮. উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম বিস্তারিত জ্ঞান
২৯. অ্যানরয়েড অপারেটিং সিস্টেমে বিস্তারিত জ্ঞান
৩০. ইমেইল ব্যবহার
৩১. ফটো এডিট
৩২. এইটিএমএল ব্যবহার এবং ফ্রন্ট পেইজে ওয়েভ তৈরি
৩৩. টবে বাগান
৩৪. ছাদে বাগান
৩৫. বনসাই
৩৬. ব্রায়ান ট্রেসি এর সেলফ ইম্প্রুভমেন্টের উপর স্টাডি।
৩৭. ডেল কর্নেগীর বই পড়া ও অনুশীলন।
৩৮. মাছ চাষের উপর পড়াশোনা।
৩৯. পশুপালনের উপর পড়াশোনা
৪০. মৌমাছি পালনের উপর পড়াশোনা
৪১. কম্পোস্ট তৈরি
৪২. সব্জিচাষ
৪৩. ছাদে বাগান করা
৪৪. বাড়ী তৈরির উপর পড়াশোনা
৪৫.বিভিন্ন ধরনের ব্যাটারি ব্যবহার ও রক্ষণাবেক্ষণ
৪৬. বিশুদ্ধ পানি তৈরির উপর জ্ঞান
৪৭. শুকনো খাদ্য তৈরির উপর পড়াশোনা
৪৮. আয়রন রিমুভাল প্লান্ট
৪৯. সোডিয়াম লাইট,হ্যালোজেন ও হোয়াইট মেটাল সোডিয়াম লাইট
৫০. এলইডি লাইট
৫১. ইনডাকশন চুলা
৫২. মাইক্রোওয়েভ ওভেন
৫৩. ডিজিটাল ফটোগ্রাফি
৫৪. স্টক মার্কেট ও স্টক মার্কেট গ্রাফ এনালাইসিস
৫৫. এন কম্পিউটিং/নেইটওর্য়াক কম্পিউটিং
৫৬. স্টাডি অন ক্যাম্পাস প্লানিং
৫৭. স্টাডি অন রিসাইক্যালিং
৫৮. স্ক্যানিং ও ডিজিটাল ফাইলিং সিস্টেম
৫৯. খাদ্য অভ্যাস ও খাদ্য নিয়ন্ত্রণের উপর স্টাডি
৬০. ধূমপান ছাড়ার উপর স্টাডি( বাস্তবিক ভাবে ধূমপান ছাড়া)
৬১.ইনডাকশন লাইট
৬২. এ্যাকুরেনিয়ামে মাছ চাষ
৬৩. সিএলএফ লাইটিং
৬৪. গাড়ীর কারিগরি বিষয়ে জ্ঞান অর্জন( সামরিক বাহিনীর ওএমটি কোর্সে শেখা)
৬৫. চাপাই নবাবগন্জ্ঞ আম চাষ
৬৬. রেশম চাষ
৬৭. ভোটার লিস্ট ও ন্যাশনাল আইডি কার্ড তৈরি(রাজশাহী ভোটার প্রজেক্টে শেখা)
৬৮. ন্যাশনাল আইডি কার্ডের সাভারে কাজসংশোধন ও সম্পাদনা(রাজশাহী ভোটার প্রজেক্টে শেখা)
৬৯. বিজয় ও অভ্র টাইপিং
৭০. বাড়ীর আভ্যন্তরীণ পরিসজ্জ্বা
৭১. এসএস পাইপের দ্বারা সজ্জ্বা
৭২. থাই এ্যালুমুনিয়ামের কার্যক্রম
৭৩. টাইল এর কার্যক্রম
৭৪. জেনারেটর ও রক্ষণাবেক্ষণ
৭৫. সময় ব্যবস্থাপনা
৭৬. বিভিন্ন কার্যক্রমে অপেক্ষার সময় অতিক্রম করার কৌশল।
৭৭. হাই ভোল্টেজ ডিসি মাধ্যমে এসএমপিএস যন্ত্রপাতি চালনা।
৭৮. ২৪/৪৮ ভোল্ট ডিসি পাওয়ার সাপ্লাই সিস্টেম
৭৯. ইনকাম ট্যাক্সের ফাইল তৈরি
৮০. উন্নত চুলা তৈরি
৮১. রকেট স্টোভ তৈরি
৮২. প্রেশার কুকারের খুঁটিনাটি
৮৩. মাইক্রোওয়েভ ওভেনে রান্না
৮৪. রাইস কুকার
৮৫. ডিশ ওয়াসার
৮৬. ওয়াশিং মেশিন চালনা।
৮৭. মোবাইল বিষয়ক জ্ঞান
৮৮. চাষাবাদে জৈব প্রযুক্তি
৮৯. ক্যাম্পাসের পানি বিতরণ ব্যবস্থা
৯০. আশ্রয়ণের টিনের ঘর তৈরি
৯১. মোডিফাইড সোলার স্ট্রীট লাইট
৯২. খাবার শুকিয়ে সংরক্ষণ প্রক্রিয়া
৯৩. সিদ্দিকা কবির রেসিপি
৯৪. পিজা তৈরি
৯৫. বিভিন্ন ধরনের কেক তৈরি
৯৬. বই/জার্নাল ছাপানোর প্রস্তুতিমুলক কাজ ও ছাপানো
৯৭. কাঠের কাজ(এইচ এসসি সাবজেক্ট)
৯৮. ইন্জ্ঞিনিয়ারিং ড্রইং(এইচ এসসি সাবজেক্ট)
৯৯. ইলেক্ট্রনিক্স ও ছোটখাট মেরামত
১০০. ইলেক্টিক্যাল ওয়্যারিং বিষয়ক জ্ঞান।

একশত ক্রমিকে পর্ব-১ শেষ করলাম তারপরের পর্বে আমার অন্যান্য আহরিত বিষয়ের জ্ঞানের তালিকা যোগ করা হবে।